নদী দু পা জড়ো করে, পায়ের মাঝখানে চটপট গুঁজে দিলো মোবাইল টা, ওকে দ্রুত চুলটা বেঁধে নিতে হবে, প্লাটফর্ম এ প্রচুর মেয়ে এসে গেছে, ১০০ মিটার স্প্রিন্ট এ দৌড়োনোর আগের মতো জায়গা নিয়েছে সবাই, যে মুহূর্তে লোকাল ট্রেনটার মুখটা আর তার একটু আগে ওপরের পেন্টোগ্রাফ দেখা যাবে, মেয়েদের নড়াচড়া শুরু হয়ে যাবে. তার আগেই ওকে চুল বেঁধে মোবাইল শক্ত হাতে ধরে ট্রেন এর দরজায় ঝাঁপানোর জন্যে তৈরী হয়ে যেতে হবে, নইলে ওই জোড়া পায়েই ও পড়ে যাবে পাশের মেয়ের ধাক্কায়. ডোম্বিভিলি বারা ডাব্বা লোকাল এটা, একচুল ভুল করলে হয় ট্রেন এর তলায়, নয়তো দরজার মাঝের রড এ চেপ্টে যাওয়া মুখ নিয়ে থাকতে হবে কিছু সময়. সময় একটু পেলো ও, মোবাইল টাও সেই ফাঁকে ব্যাগ এ গুঁজে দিলো, আজকালকার মোবাইল গুলো আর বুকের ভেতরে ঢোকানো যায়না, যে ছোট করে বার করে নেবে মেয়েদের মাঝে, মুখে তেমন ই একটা না হওয়ার বিরক্তি নিয়ে নদী তখন অভ্যস্ত ঝাঁপ দিয়ে ঠিক ঢুকে পড়লো লেডিস ফার্স্ট ক্লাস এর দরজা দিয়ে ভেতরে. নিমেষের মধ্যে প্রথম পা ফেলার সঙ্গে সঙ্গে বুঝে গেলো আজ ট্রেন আগেই ভোরে গেছে, উল্টো দিকে গিয়ে মেয়েরা জায়গা নিয়ে নিয়েছে, ভেতরে এ ঢোকাই যাবে না. মারাঠি মেয়ে গুলি athle...
For us who walk life with photons and frames and compositions....and creativity.